২৮ ফেব, ২০১১

মুভি রিভিউ - দা ব্লাইন্ড সাইড

আমার দেখা ভালো মুভিগুলোর একটি
আএমডিবি হতে রিভিউ দেখুন-

"The story of Michael Oher, a homeless and traumatized boy who became an All American football player and first round NFL draft pick with the help of a caring woman and her family"

IMDB এর লিঙ্কঃ   http://www.imdb.com/title/tt0878804/



২৬ ফেব, ২০১১

জোঁকস - স্বামী ও স্ত্রী

এই জোকসটা সকল নির্যাতিত স্বামীকূলের জন্য...



অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও...বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।

পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’

 এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ...নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর...’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে...শুরু হয়ে গেল।’


আরোও লেখা পড়তে পারেন

চরম জোকস!!!

 

চরম জোকস!!!

গ্রামের একটি পাঠশালায় ক্লাস শুরু হওয়ার আগে ছাত্ররা হইচই করছে। এমন সময় পন্ডিত মশাই প্রবেশ করলেন।
পন্ডিত : ওরে হ্যাবলা, ক্যাবলা, যদু, মধু, গোবরা, গণশা, ভ্যাবলা ।
ছাত্ররা : (সমস্বরে) প্রেজেন্ট স্যার।
পন্ডিত : সে তো চোখেই দেখতে পাচ্ছি। বলছি গোলমাল করছিস কেন?
ছাত্ররা : (সমস্বরে) এই গোলমাল করছিস কেন?
পন্ডিত : থাম, থাম, হতভাগার দল। ওরে ভ্যাবলা, কাল স্কুলে আসিসনি কেন রে?
ভ্যাবলা: আজ্ঞে, কাল আমার মুখ দিয়ে ধোঁয়া বেরোচ্ছিল।
পন্ডিত : বিড়ি টেনেছিলি বুঝি?
ভ্যাবলা: আজ্ঞে, না স্যার। সে তো আপনার ঠেঙানি খেয়েই ছেড়ে দিয়েছি। মা বললেন, তোর পেটে আগুন লেগেছে। স্কুলে যাসনে।
পন্ডিত : বটে। হ্যাঁ রে মন্টা। তুই কাল আসিসনি কেন রে?
মন্টা : কাল তো আপনার সঙ্গে হাটতলায় দেখা হয়েছে।
পন্ডিত : ও, তুমি শুধু দেখা করতে আস। পড়তে আস না? কিরে ভ্যাবলা কিছু বলবি?

রাজনীতিবিদের জোঁকস

আমেরিকান, রাশান ও এক বাঙ্গালী রাজনীতিবিদ রাজনৈতিক সেমিনার শেষে যে যার দেশে ফিরছেন। বাংলাদেশের হিসেবে তখন আষাঢ় মাস। এই আষাঢ় মাসে ট্র্যানজিটে লন্ডন হিথ্রো এয়ারপোর্টে বসে গল্প করছেন ; আষাঢ়ে গল্প।
আমেরিকান : জানেন, আমাদের দেশে এখন যে-সুপারসনিক বিমান হয়েছে, তা এটমোস্ফিয়ারের (বায়ুমন্ডলের) উপর দিয়ে চলে।
রাশান : এটমোস্ফিয়ারের উপর দিয়ে মানে? গ্রেভিটেশন ফোর্স (মধ্যাকর্ষণ শক্তি) ভেদ করে? বলেন কী! তার জন্য তো রকেট টেকনোলজী দরকার। আপনি কি শিওর, এটমোস্ফিয়ারের উপর দিয়ে এই বিমান চলে?
আমেরিকান : স্যরি! ঠিক এটমোস্ফিয়ারের উপর দিয়ে নয়। তার, একটু নিচ দিয়ে। জাস্ট এক ইঞ্চি নিচ দিয়ে।
রাশান : ও! তাই বলুন।
আমেরিকান : রাশিয়াতে এ-রকম কিছু আছে কি?

একটু এডাল্ট টাইপ জোকস‌...পিঃ

এক সুন্দরী তরুণী পঞ্চাশ তলা উঁচু এক ভবনের ছাদে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে গেল।
পড়তে পড়তে দশ তলা পার হয়ে সে যখন ঠিক চল্লিশ তলা পর্যন্ত আসল তখন এক বৃটিশ ভদ্রলোক বারান্দা থেকে হাত বাড়িয়ে তাকে ধরে ফেলল। এভাবে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করেই বাংলা সিনেমার ডায়লগের মতো গড় গড় করে বলল
: আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন; কাজেই আমি আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ। আপনার ঋণ শোধ করার জন্য আপনি যা চাইবেন আমি তাই দিব। বলুন আপনি কি চান?
বৃটিশ দেখল এ যেন না চাইতেই একেবারে মধু। কাজেই সে সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে বলল,
: আমি বেশি কিছু চাই না - শুধু তোমাকে চাই। তোমার এই সুন্দর শরীরটা চাই। চল সুন্দরী, আমার সাথে বিছানায় চল।

আমার কিছু কথা ছিলো... আমার প্রীয় একটি গান,

আমার কিছু কথা ছিলো...

আমার কিছু কথা ছিলো,
তোমায় বলার কেবল তোমায়,
যেই না আমি ঠোঁট নেড়েছি,
সেই কথাটা তলিয়ে গেল,
এ সময়ে শব্দ তলায় ,

কিছুই তো আর যায়না শোনা
কার কথা কে বুঝবে বলো,
বুঝতে হলে কথার মানে,
চেনা পথের বাইরে চলো,
মন,
তোমার বুকের আগল খোল,

এখন নাকি শব্দগুলো,
এক মূহুর্তে সাগর পেড়োয়,
এখন নাকি যন্ত্রগুলো,
এপার থেকে আমার কথা,
তোমার পারে পৌছিয়ে দেয়,
তবু কিছুই যায়না বলা,
শব্দ খেলায় কেবল ফাঁকি,
কথার পিঠে কথা সাজাই,
আমরা এখন একলা থাকি,

তোমার আমার ক্লান্ত দেহ,
শব্দে কথায় ভারাক্রান্ত,
কত রকম কথা বলা,
বলতে বলতে চলতে চলতে,
পৌছে গেছি এ কোন প্রান্ত,

হয়তো তুমি পাশেই আছো,
তবু তোমায় ছুঁতে কি পাই,
তোমার বুকে ব্যথা ছিলো,
কেমন করে কথা দিয়ে,
সেই ব্যথাতে আঙুল বুলাই,

বলতে হলে নতুন কথা,
চেনা পথের বাইরে চলো,
অন্ধকারে যায়না দেখা,
তবু তুমি হাতড়ে চলো,
তোমার বুকের আগল খোলো,
মন রে আমার কিছু কথা ছিলো,

গানটা এখান থেকে করতে পারেন.......

http://www.esnips.com/doc/c7b8b7b1-a375-4375-bb74-c75b662d35f8/amar-kichhu-kotha-chhilo


















(Moushumi Bhowmik )
শিল্পীঃ মৌসুমী ভৌমিক

বৃষ্টির গান

এমনিতে আমার পুরনো গান খুব ভালো লাগে, আর বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে এই গানটা শুনতে বেশ লাগে-

আকাশ এতো মেঘলা (সতীনাথ মুখোপাধ্যায়)

আকাশ এতো মেঘলা
যেও নাকো একলা
এখনি নামবে অন্ধকার
ঝড়ের জল-তরঙ্গে
নাচবে নটি রঙ্গে
ভয় আছে পথ হারাবার

গল্প করার এইতো দিন
মেঘ কালো হোক মন রঙিন
সময় দিয়ে হৃদয়টাকে
বাঁধবো নাকো আর

আঁধারো ছায়াতে
চেয়েছি হারাতে
দু'বাহু বাড়াতে
তোমারি কাছে
যাক না এমন এইতো বেশ
হয় যদি হোক গল্প শেষ
পূর্ন হৃদয় ভুলবে সেদিন
সময় শূন্যতার

আকাশ এতো মেঘলা
যেও নাকো একলা
এখনি নামবে অন্ধকার
ঝড়ের জল-তরঙ্গে
নাচবে নটি রঙ্গে
ভয় আছে পথ হারাবার ।

http://www.esnips.com/doc/fbe66af0-d76c-4f78-8936-ebecf00ca445/Akash-Eto-Meghla---Satinath-Mukhopadhyay
 

কার্টুন জোকস -বাবা ও ছেলে

সফটওয়্যার ডেভেলপার

এক সফটওয়্যার ডেভেলপার সব কাজের জন্য কম্পিউটারের সরণাপন্ন হয়। তার ছিল দুইটি ঘড়ি। একটি এক মিনিট ফাস্ট চলে, অপরটি সব সময় বন্ধ থাকে। কোন ঘড়িটা তার জন্য ভাল হবে এটা জানতে সে কম্পিউটারের পরামর্শ চাইল।
কম্পিউটার তাকে পরামর্শ দিল- যে ঘড়িটা আধা মিনিট ফাস্ট চলে সেটা ১৪৪০ দিনে একবার সঠিক সময় দেবে। আর যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ২৪ ঘন্টায় অন্তত দুইবার সঠিক সময় দেবে। অতএব যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ব্যবহার করাই তোমার জন্য ভাল হবে।








আরোও লেখা পড়তে পারেন

সাইড ইনকাম

 

সাইড ইনকাম

এক চায়নিজ লোক আদালতে গেছে তার স্ত্রীকে তালাক দেয়ার জন্য।

জর্জঃ why you want to divorce your wife? :)
চায়নিজ লোকঃ Sir, me no come, she no come. But baby come. How come? :((:((:((
জর্জঃ (অনেকক্ষন চিন্তিত থাকার পর /:) ) may be side income :P


















আরোও লেখা পড়তে পারেন

জোঁকস - এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই

 

জোঁকস - এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই

এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে। ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির হলো।
যেহেতু ধারেকাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো, তারা কাপড়চোপড় খুলে পানিতে নামবে। যে-ই ভাবা সেই ...কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।
ঘন্টাখানেক পানিতে হুটোপুটি করে, এই মুক্তির স্বাদ উপভোগ করে তিন ধর্মযাজক আবার তীরে উঠে এলো। তারা ঝোপের দিকে এগোতে যাবে, এমন সময় শহরের একদল নারীপুরুষ সেখানে এসে হাজির। কী করা উচিত, বুঝতে না পেরে ইমাম আর পাদ্রী তাদের নাভির নিচটা দুহাতে ঢেকে ফেললেন, আর রাবাই ঢাকলেন তার মুখ। তারপর তিনজনই ভোঁ দৌড় দিলেন ঝোপের আড়ালে।
লোকজন চলে যাওয়ার পর পাদ্রী আর ইমাম রাবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তিনি তাঁদের মতো লজ্জাস্থান না ঢেকে মুখ ঢেকে ফেলেছিলেন। রাবাই নির্বিকার মুখে বললেন, 'আপনাদের জমায়েতে কী হয়, আমি বলতে পারবো না, কিন্তু আমার জমায়েতের লোক আমাকে যা দেখে চিনে ফেলবে, সেটা হচ্ছে আমার মুখ।'




















আরোও লেখা পড়তে পারেন

হোজ্জার গল্প - কাজী

 

১৭ ফেব, ২০১১

হোজ্জার গল্প - কাজী

কাজী থাকাকালীন একদা নিজের কক্ষে বসে কাজ করছেন হোজ্জা। এমন সময় এক প্রতিবেশি এসে বললেন, "আচ্ছা, হোজ্জা, একজনের গরু যদি আরেকজনের গরু মেরে ফেলে, এর বিধান কী? প্রথম গরুর মালিক কি এতে দায়ী হবে?"
"এটা আসলে নির্ভর করে...।"
"আচ্ছা, তাহলে খুলেই বলি, আপনার গরুটা আমার একটা গরুকে মেরে ফেলেছে।"
"ওহ! সবাই জানে একটা গরু কখনো মানুষের মতো চিন্তা করতে পারে না, তাই গরুর কোনো বিচার হতে পারে না, আর এর মানে হচ্ছে, গরুর মালিকও দায়ী হতে পারেন না।"
"আমি আসলে একটা ভুল করেছি, হোজ্জা। আমি বলতে চাচ্ছিলাম আমার গরুটা আপনার গরুকে মেরে ফেলেছে।"
নাসিরুদ্দীন কয়েক মুহূর্ত চিন্তা করেন। তারপর বলেন, "একটু গভীরভাবে চিন্তা করে দেখলাম, বিষয়টা আসলে প্রথমে যেরকম ভেবেছিলাম, অতটা সহজ নয়।"
তারপর কেরাণীর দিকে ফিরে নির্দেশ দিলেন, "তোমার পেছনে বইয়ের তাক থেকে মোটা বইটা পেড়ে নিয়ে আস তো।"























আরোও লেখা পড়তে পারেন

৫টি জোকস - নিও তানভির'এর ব্লগ

 

কনফারেন্স বিরতিতে কৌতুক

কনফারেন্স বিরতিতে কৌতুক বলে আড্ডা দিচ্ছেন কতিপয় গণিতবিদ। নিজেদের কৌতুকগুলি গণিতবিদগণ এত ভালো জানেন যে প্রতিটি কৌতুকের জন্য তারা একটি করে সিরিয়াল নম্বর নির্ধারণ করে দিয়েছেন, এবং সময় বাঁচানোর জন্য সম্পূর্ণ কৌতুক না বলে কেবলমাত্র কৌতুকের সিরিয়াল নম্বরটি উচ্চারণ করেন তারা।
"৪৯৩," চিৎকার করে উঠলেন একজন পুরুষ গণিতবিদ। অন্যেরা এর সমর্থনে উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়ে।
"৭২৪," চিৎকার করলেন একজন মহিলা গণিতবিদ। অন্যেরা এতেও প্রাণখুলে হাসতে থাকে।
"৫৮৯," চিৎকার দিলেন আরেক গণিতবিদ। অধিকাংশ গণিতবিদ তাতে মৃদু হাসলেন মাত্র। কিন্তু তরুণ এক গণিতবিদ হাসতে হাসতে মেঝেতে গড়াগড়ি খেতে লাগল, একেবারে হিস্টিরিয়াগ্রস্ত হয়ে গেল সে।
কৌতুককারী গণিতবিদ অবাক হয়ে তরুণের কাছে এগিয়ে এসে বলল, "জন, আমার কৌতুকে এত ভয়ঙ্কর মজার কী পেলে তুমি!"
তরুণ গণিতবিদ হাঁপাতে হাঁপাতে উত্তর দেয়, "এই কৌতুকটা আগে...আগে কখনো শুনিনি আমি!

জোঁকস - বাবুর অফিসে

বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।

বস একদিন ডাকলেন তাকে।

'শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম ... হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।'

হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, 'কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?'

বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, 'জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'

জোঁকস - ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, 'টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'

টিচার বললেন, 'তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'চল্লিশ।'

টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।'

পিচ্চি এবার বললো, 'আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'

টিচার বললেন, 'তোমার আপুর বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'আঠারো।'

টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।'

পিচ্চি এবার বললো, 'আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?'

টিচার হেসে বললেন, 'তোমার বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'আট।'

টিচার বললেন, 'না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।'

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, 'শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।'

জোঁকস - ডেট

প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’

‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’

‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’

‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’

‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’

‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’

‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো --- খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’

এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে --- কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’

বাংলা জোকসঃ

এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে! বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন যে!’
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’
বাস চলতে শুরু করল! বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইছে?’
হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল! কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল! হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল! বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এল। তখন হেল্পারের মনে পড়ল যে বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল! বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বলল। তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এল। হেল্পার বুড়িকে বলল, ‘বুড়িমা, ভালুকা আসছে! আপনে নামেন!’
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিল, ‘নামমু কে? ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা টেবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে! আমি এখন টেবলেট খাইবাম! পানি দেন!’

জোঁকস - সৈনিক

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে এক সৈনিক পালিয়ে চলে আসল। সবাই বলতে লাগল-শেষ পর্যন্ত তুমি তাহলে ভয়ে কাপুরুষের মত পালিয়ে চলে এলে।
সৈনিকের উত্তর: ঠিক তা নয়। আমার যুক্তি শুনলেই তোমরা তা বুঝতে পারবে-
দেয়ার আর টু পসিবিলিটি ইন ফ্রন্ট। যুদ্ধে আমি শত্রুকে মারব, নয়ত শত্রু আমাকে মারবে। আমি শত্রুকে মারলে নো প্রবলেম। কিন্তু শত্রু আমাকে মারলে এগেন দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমি আহত নতুবা নিহত হব। আহত হলে নো প্রবলেম। কিন্তু নিহত হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় ওরা আমাকে জ্বালিয়ে দেবে নয়ত কবর দেবে। জ্বালিয়ে দিলে নো প্রবলেম। কিন্তু কবর দিলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমার কবরের উপর বড় বড় গাছ জন্মাবে, নয়তো ঘাস জন্মাবে। ঘাস জন্মালে নো প্রবলেম। কিন্তু বড় গাছ জন্মালে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। গাছের কাঠ দিয়ে হয় ফার্নিচার তৈরী হবে নতুবা কাগজ তৈরী হবে। ফার্নিচার তৈরী হলে নো প্রবলেম। কিন্তু কাগজ হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। ভাল কাগজ হলে তা দিয়ে সংবাদপত্র ছাপা হবে কিন্তু বাজে কাগজ হলে তা দিয়ে টয়লেট পেপার তৈরী হবে।
লোকজন বাথরুমে তাদের বটম সাফ করার জন্য আমাকে ব্যবহার করবে। যা আমি একজন সৈনিক হয়ে কিছুতেই সহ্য করতে পারবনা। তাই আমি যুদ্ধ করতে আগ্রহী নই। করো পায়ুর জন্য আমি আমার আয়ু বিসর্জন দিতে রাজী নই।

জোঁকস - পার্টিতে একদিন

মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।

রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।

পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।

গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।

তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, 'আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।'

'তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?'

'একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।'

জোঁকস - নাইট ক্লাবে

পুলিশ নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন মহিলার সাথে হোটেলের ম্যানেজারকেও গ্রেপ্তার করে আদালতে চালান করে দিল। বিচার শুরু হলে জর্জ মেয়েদের প্রফেশন লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-

প্রথম মেয়ে: স্যার, আমি একজন মডেল।
জর্জ তাকে তিন মাসের জেল দিলেন।
দ্বিতীয়মেয়ে: স্যার, আমি একজন অভিনেত্রী।
জর্জ তাকেও তিন মাসের দন্ড দিলেন।
তৃতীয় মেয়ে: স্যার, আমি কলগার্ল।
জর্জ তাকে বেকসুর খালাস দিলেন।
এবার জর্জ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে- তা তোমার পেশা কি?
ম্যানেজারের উত্তর: স্যার আমিও কলগার্ল।

বিশ্বকাপ জোকস !!!

বিসিবির জনৈক উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তার ভাতিজা চাচার কাছে বিশ্বকাপের টিকিট চেয়েছে।
চাচা বলে, "বাবা যদি চাস জাতীয় দলের খেলোয়াড় এদিক সেদিক কইরা দিতে পারি। অথবা তুই যদি খেলতে চাস, সেইটাও ব্যবস্থা কইরা দিতে পারুম। বাবা তোর পায়ে পড়ি। টিকিট দিতে পারুম না।"

জোঁকস - জিম

বেশ কয়েকজন লোক একটা জিমে ব্যায়াম করছিল। হঠাৎ একজনের মোবাইল ফোন বেজে উঠল।
:হ্যালো।
:হ্যালো ডার্লিং, তুমি কি জিমে?
: হ্যাঁ।
: ওহ গ্রেট। আমি তোমার জিমের কাছাকাছিই এসেছি শপিংয়ে। ওই শুনছ? আমার না ড্রেসিডেলে একটা শাড়ি পছন্দ হয়েছে। নেব?
: কত দাম?
: ২০ হাজার।
: কিনে ফেলো।
: আমি না গাড়ির দোকানে গিয়ে ছিলাম। সেই যে আমরা গত বছর একটা বিএমডব্লিউ কিনলাম, তারপর তো আর কোনো নতুন গাড়ি কেনাই হয়নি। আজকে ওখানে খুব সুন্দর একটা গাড়ি দেখেছি। দামটাও নাগালের মধ্যেই।
: কত?
: ১০ লাখ।
: নিয়ে নাও।
:ওহ! থ্যাংক ইউ, জান। দাঁড়াও, কেটো না। আজকে আমি গিয়ে ছিলাম তোমার ব্যাংক ব্যালেন্স চেক করতে। জানো, আমি একটু আগে এক রিয়েল এস্টেট এজেন্টের সঙ্গে দেখা করেছি। মনে আছে, গত বছর যে আমরা একটা বাড়ী দেখেছিলাম? সামনে বাগান, পেছনে সুইমিং পুল? ওটা বিক্রি হবে।
: কত চাইছে?
: ৬৫ লাখ টাকা। আমি দেখেছি। তোমার অ্যাকাউন্টে এই পরিমাণ টাকা আছে।
: ৬০ লাখ বলে দেখো, দেয় কি না।
: থ্যাংক ইউ। দেখা হবে তাহলে। বাই।
: বাই।
লোকটা ফোন কাটল। তারপর চিৎকার করে বলল, কেউ কি জানেন, এই ফোনটা কার?

আজকের জোঁকস

১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল?
২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টের মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম।

১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুতা পেটা করলেন।
২য় বন্ধু: না না, তা নয়। মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন।

১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি?
২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই‌ উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত। তারপরতো বুঝতেই পারছিস। :P

জোঁকস - সফটওয়্যার ডেভেলপার

এক সফটওয়্যার ডেভেলপার সব কাজের জন্য কম্পিউটারের সরণাপন্ন হয়। তার ছিল দুইটি ঘড়ি। একটি এক মিনিট ফাস্ট চলে, অপরটি সব সময় বন্ধ থাকে। কোন ঘড়িটা তার জন্য ভাল হবে এটা জানতে সে কম্পিউটারের পরামর্শ চাইল।
কম্পিউটার তাকে পরামর্শ দিল- যে ঘড়িটা আধা মিনিট ফাস্ট চলে সেটা ১৪৪০ দিনে একবার সঠিক সময় দেবে। আর যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ২৪ ঘন্টায় অন্তত দুইবার সঠিক সময় দেবে। অতএব যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ব্যবহার করাই তোমার জন্য ভাল হবে।