২৯ মার্চ, ২০১১

৩টি জোকস, (আবার ছোট্ট বাবু, মা ও প্রতিবেশী এবং আন্যান্য)

১। আবার ছোট্ট বাবু

ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’

বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’

মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’

বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’

২১ মার্চ, ২০১১

৫টি জোকস - নিও তানভির'এর ব্লগ

(১)

স্ত্রী: শুনছ, আমাদের পাশের বাসার রহিম সাহেবের মেয়ে গণিতে ৯৯ নম্বর পেয়েছে।
স্বামী: বাহ্! মেয়েটি তো বেশ মেধাবী। তা ১ নম্বর বাদ গেল কী করে?
স্ত্রী: তোমার ছেলে যে ত্যাঁদর। ওই ১ নম্বর তো তোমার ছেলেই নিয়ে এসেছে।

(২)

শিক্ষক: আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের বিকল্প নেই। অক্সিজেন আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৭৭৩ সালে।
সর্দারজির ছেলে: বলেন কি স্যার! ভাগ্যিস আমার জন্ম ১৯৯৮ সালে! ১৭৭৩-এর আগে হলে কী হতো ভাবুন একবার!

(৩)

ভদ্রমহিলা ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
ভদ্রমহিলা: স্যার, আমার স্বামীর ঘুমের মধ্যে খুব কথা বলার অভ্যাস আছে। তার কথা শুনে মাঝেমধ্যে রাতে আমার ঘুম ভেঙে যায়, বিরক্তিকর একটি বিষয়।
চিকিৎসক: বলেন কী?

১৯ মার্চ, ২০১১

বাজী ফয়েজউদ্দিন - জোঁকস

সেদিন আমাদের বাজী ফয়েজউদ্দিন একবস্তা টাকা নিয়ে বাশমারা ব্যাংকে হাজির হয়ে, ব্যাংকের প্রেসিডেন্টেরে সাথে দেখা করতে চাইলো।
ব্যাংকের কর্মকর্তা দৌড়ে গিয়ে ব্যাংকের প্রেসিডেন্টকে বললো- স্যার এক জন লোক একবস্তা টাকা নিয়ে এসে আপনার সাথে দেখা করতে চাইছে। এই কথা শুনে প্রেসিডেন্টও দৌড়ে এলেন। ব্যাংকের প্রেসিডেন্টকে দেখেই ফয়েজ বলে উঠলো -

ফয়েজ : ভাই আপনার ব্যাংকে আমি একটি এ্যাকাউন্ট খুলতে চাই। এই টাকাগুলি দিয়ে একটি চ্যারেটির জন্য এ্যাকাউন্ট ওপেন করে দেন।
প্রেসিডেন্ট : (অবাক হয়ে) কিছু মনে করবেন না, এতোগুলি টাকা চ্যারেটির জন্য দিয়ে দিচ্ছেন, বিষয়টি কি?
ফয়েজ : আর বলেন নারে ভাই, সেদিন একটা বাজী ধরেছিলাম। হেরে গিয়ে এই চ্যারেটি করতে হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট : বাজী? কি ধরনের বাজী?
ফয়েজ : কি ধরেনর বাজী!!
প্রেসিডেন্ট : জ্বি।
ফয়েজ : হুম, ধরুন আমি বললাম আপনার testicle গুলি আসলে গোল নয়, চারকোনা।
প্রেসিডেন্ট : ধাত, এটা কোনো কথা হলো!! আমি জানি না যে ওগুলি গোল!
ফয়েজ : ঠিক আছে, তাহলে বাজী হয়ে যাক, আমি বলছি আপনারগুলি চারকোনা। আর আপনি বলছেন গোল। যদি গোল হয় আহলে আমি আপনাকে পাঁচ লাক্ষ টাকা দেবো, কিন্তু যদি চারকোনা হয় তাহলে আপনি আমাকে পাঁচ লাক্ষ টাকা দিবেন।

১৭ মার্চ, ২০১১

এনিমেশন এবং নন-এনিমেশন মূভি-১

আমার প্রিয় কিছু মূভির রিভিউ - IMDb লিঙ্কসহ...

ক্যাটাগরিঃ এনিমেশন এবং নন-এনিমেশন মূভি।













গুলতি - জোঁকস

এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । 
এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।

ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?

পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?

ডাক্তার : বলুন ।

১০ মার্চ, ২০১১

কিছুটা এডাল্ট টাইপ জোকস

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, "মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু'জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো ...।"

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, "ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?"

বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। " তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।"

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, "কেন?"

দুই বন্ধু

সুমন আর জুমন দুই বন্ধু প্রেমে ছ্যাক খেয়ে ঠিককরলো, এই ইহজীবনে তারা আর কোনও মেয়ের সাথে সম্পর্ক রাখবে না। দুজনেই সিদ্ধান্ত নিলো, পৃথিবীর এই চেনা পরিবেশ ছেড়ে তারা চলে যাবে সুদূর আলাস্কা, সেখানে লোকালয় থেকে বহুদূরে, বিশেষ করে মেয়েদের থেকে বহুদূরে গিয়ে বাস করবে।

আলাস্কা পৌঁছে তারা স্থানীয় এক দোকানে গিয়ে তাদের উদ্দেশ্য খুলে বললো, তারপর দুজন মানুষের জন্যে এক বছরের রসদ গুছিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালো দোকানীকে। বুড়ো দোকানী সব যত্ন করে সাজিয়ে দিলো, প্রায় সবরকম খাবারদাবার, সংসারের নানা জিনিসপত্র, তার সঙ্গে একটা অদ্ভূত বোর্ড। বোর্ডের নিচের দিকে একটা ফুটো, তার চারপাশে ভেড়ার লোম।

দুই বন্ধুই অবাক হয়ে বললো, 'এটা আবার কী?'


সৈন্য ও নান - এডাল্ট জোকস

এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।

"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।

"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।

"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।

"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।

খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।

"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"

"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"

ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে - জোকস

ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।

ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, 'কে লিখেছে এটা?'


কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।


পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, 'কে লিখেছে এটা?'


কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।

২ মার্চ, ২০১১

জোকস - মৌলভি

এক মৌলভি সাহেব সাধ্যমতো ধর্মকর্ম করতেন আর সময় পেলেই করতেন ওয়াজ। মৃত্যুর পরে তিনি বেহেশতে ছোটখাট একটা বালখানা পেলেন।আর অল্প কিছু দাস-দাসী। সেখানে সুখেই তার দিন কাটতে লাগল।
একদিন মর্নিং ওয়াক শেষ করার পথে তিনি পাশের বাড়ির মালিকের দেখা পেয়ে গেলেন। ।এর এ যে তার দুনিয়ার প্রতিবেশি বাস-ড্রাইবার। লোকটা মদ খেত, বউকে পেটাত, জুয়া খেলত। আর সেই কিনা কিনা বেহেশতে এয়সা বালাখানা হাকিয়ে বসেছে!
মৌলভি সাহেব একজন ফেরেশতার দেখা পেয়ে রহস্যটা কি জানতে চাইলেন।