বুধবার সার্ন গবেষণাগারের ভিড়ে ঠাসা অডিটোরিয়ামে সংস্থার
ডিরেক্টর জেনারেল রল্ফ হয়ের ঘোষণা করলেন, “পেয়েছি। যা খুঁজছিলাম, তা
পেয়েছি।” আর ওই মন্তব্যের সঙ্গে সঙ্গেই জানা গেল, আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের
সব চেয়ে ব্যয়বহুল, সব চেয়ে প্রতীক্ষিত পরীক্ষার ফল। জানা গেল, ‘ঈশ্বর
কণা’ সত্যি সত্যিই আছে। সেই সঙ্গে শুরু হল গবেষণার নতুন অধ্যায়। কারণ, যে কণাটির খোঁজ মিলেছে, তা সত্যেন্দ্রনাথ বসুর কল্পিত ‘বোসন’ গোত্রের হলেও, পিটার হিগস কল্পিত কণার সঙ্গে হবহু এক নয়। তবে, তার খুব কাছাকাছি। নতুন কণার আবিষ্কারে বিজ্ঞানীরা উল্লসিত। কারণ, হিগস-কল্পিত কণা যেখানে ব্যাখ্যা করত শুধু পদার্থের ভর, সেখানে নতুন কণাটি সমাধান করতে পারে ব্রহ্মাণ্ডের আরও বহু রহস্যও। |
আমার ভার্চুয়াল পাতায় আপনাকে স্বাগতম - সাথে থাকুন সব-সময়। Welcome to my page, stay close...
৫ জুল, ২০১২
বস্তুর ভর এই ব্রহ্মাণ্ডে প্রায় সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ‘হিগস-বোসন’
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)