২৮ মে, ২০১১

৩টি এডাল্ট জোকস

১। রাতে ঘুমানোর সময় বয়ফ্রেন্ড মেয়ের ঘাড়ে টোকা দিলো, মেয়ে বিরক্ত হয়ে বললো আজ না, কাল আমার গাইনোকলজিস্টের সাথে অ্যাপোইন্টমেন্ট আছে এবং আই ওয়ান্ট টু স্মেল নাইস অ্যান্ড ফ্রেশ দেয়্যর। বয়ফ্রেন্ড মনঃক্ষুন্ন হয়ে ঘুড়ে শুলো। একটু পর আবার টোকা, এবার বয়ফ্রেন্ড বললো, “বাই দ্য ওয়েই, আশা করি কাল তোমার ডেন্টিস্টের সাথে অ্যাপোইন্টমেন্ট নেই, না কি?”

২। ডোনাল্ড সাবের জিনিসটা ছিল সেইরকম। সে মারা যাওয়ার পর মর্গের ডাক্তার চমতকৃত হইল। এই রকম একটা স্পেসিমেন মাটির নিচে যাইবগা সে মানতে পারল না। সে ওষুধপত্র দিয়া সেইটারে মমি করল, তারপর ব্যাগে ভরল। তার প্রথম প্ল্যান হইল জিনিসটা দ্যাখাইয়া বউরে চমকাইয়া দ্যায়া। বাড়ি গিয়া কয়, বউ দ্যাখো একটা জিনিস। বউ কয়, আয় হায়, ডোনাল্ড মইর‌্যা গ্যাছে?

৩। এক মদ্যপায়ি বারে গ্যাছে মদ খাইতে। বারম্যানরে কয়, একটা বিয়ার কত?
বারম্যান কয় চাইরানা। মদ্যপায়িতো টাস্কি। কয়, আইচ্ছা গরু ভুনা আর লগে এক বোতল হুইস্কি কত পড়ব? বারম্যান কয় আটানা দিয়েন। মদ্যপায়ি কয়, এই বারের মালিক কই? বারম্যান কয়, সে উপরে আমার বউর লগে। মদ্যপায়ি কয় উপরে তোমার বউর লগে কি করে? বারম্যান কয়, আমি ওর ব্যবসার লগে যা করতাছি...

২৭ মে, ২০১১

এবার নতুন কয়েকটি এডাল্ট জোকস, পিঃ

১। একটি পরিবারে স্বামী ও স্ত্রী স্বামীর প্রিয় শখ মাছ ধরা আর স্ত্রীর প্রিয় শখ বই পড়া। স্বামীর কাছে মাছ ধরার সব ধরনের জিনিসপত্রই আছে যেমন নৌকা, বড়শি। আর স্ত্রীর কাছে আছে বইয়ের দোকান।

তো একদিন স্ত্রী স্বামীর মাছ ধরার নৌকায় বসে বসে বই পড়ছিলেন। হঠাৎ কিনারা থেকে নৌকার দড়ি খুলে চলতে চলতে একটা রেষ্ট্রিক্ট্রেট এরিয়াতে যায়। স্ত্রীর পড়ার প্রতি এতই মনযোগি ছিল যে তিনি এটা খেয়ালই করেন নাই। তো পুলিশ এসে ভদ্রমহিলাকে জিজ্ঞেস করছে
পুলিশ : আমি কি জানতে পারি আপনি এখানে কি করছেন?
ভদ্র মহিলা : বই পড়ছি।
পুলিশ : আপনি কি জানেন এটা মাছ ধরার জন্য একটা রেষ্ট্রিক্ট্রেট এরিয়া।
ভদ্র মহিলা : কিন্ত আমিতো মাছ ধরছি না।
পুলিশ : মাফ করবেন এখন আপনাকে আমার সাথে থানায় যেতে হবে। এবং আমি আপনার মাছ ধরার ব্যাপারে চার্জ করব।
ভদ্র মহিলা : কেন?
পুলিশ : কারন আপনার কাছে মাছ ধরার সব ধরনের জিনিসই আছে।
ভদ্র মহিলা : তাহলে আমি আপনাকে ধর্ষেণের চার্জ করব।
পুলিশ : আশ্চর্য, আমি তো আপনাকে টাচ করি নাই।
ভদ্র মহিলা : আপনার কাছেও তো ধর্ষণ করার সব ধরনের জিনিসই আছে।
পুলিশ : (বাঁচাওওও)
ভদ্র মহিলা : ;)

২। শীতকাল । এক সুন্দরী তরুনী ওজন মাপার মেশিনে নিজের ওজন মাপছে । পেছন থেকে এক বৃদ্ধ বসে বসে তা দেখছিল । মেশিনে একটা কয়েন ফেলে প্রথমে মেয়েটা ওজন মেপে দেখল ৪৮ কেজি।
এরপর গা থেকে ভারী জ্যাকেটটা খুলে ফেলে আবার কয়েন ঢুকালো। ওজন মাপলো, আরো কিছুটা কমলো ।
এরপর ফুলহাতা সোয়েটার খুলে ফেলে আবার কয়েন ফেললো । ওজন নিল, আবার কিছুটা কমলো । বসে থাকা বৃদ্ধ দাঁড়িয়ে গেল ।
এবার মেয়েটা খানিক্ষণ চিন্তা করে শুধু গেঞ্জিটা রেখে মোটা শার্টটাও খুলে ফেলে কয়েন ঢূকিয়ে আবার ওজন নিল । তারপর ওজন দেখে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলো ।
এমন সময় পেছন থেকে বৃদ্ধ কাঁপা গলায় বলল, ও খুকি ! চালিয়ে যাও- যত কয়েন লাগে আমি দেব ।

৩। রাতে ঘুমানোর সময় বয়ফ্রেন্ড মেয়ের ঘাড়ে টোকা দিলো, মেয়ে বিরক্ত হয়ে বললো আজ না, কাল আমার গাইনোকলজিস্টের সাথে অ্যাপোইন্টমেন্ট আছে এবং আই ওয়ান্ট টু স্মেল নাইস অ্যান্ড ফ্রেশ দেয়্যর। বয়ফ্রেন্ড মনঃক্ষুন্ন হয়ে ঘুড়ে শুলো। একটু পর আবার টোকা, এবার বয়ফ্রেন্ড বললো, “বাই দ্য ওয়েই, আশা করি কাল তোমার ডেন্টিস্টের সাথে এপোইন্টমেন্ট নেই, না কি?”

৪। শিক্ষক তার ছাত্রীকে অংক শেখাচ্ছে।
মনে কর তোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে, আমি তোমাকে আরো ৫ টা দিলাম। তাহলে তোমার কাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০ টি, এটা হল যোগ ।
- বুঝেছ? অনেক মজা না?
- জ্বি ।

এবার ধর আমার কাছে ১০ টা চকলেট আছে, আমি তোমাকে ৮ টা দিয়ে দিলাম। আমার কাছে ২ টা থাকবে । এটা হল বিয়োগ।
- বুঝেছ? অনেক মজা, তাই না?
- জ্বি ।

এবার মনে কর, তুমি আমায় তিনটা চুমু দিলে, আর আমি তোমায় চুমু দিলাম ১২ বার । তাহলে মোট ৪ গুণ চুমু তুমি বেশি পেলে, এটা হল গুণ।
-বুঝেছ? অনেক মজা তাই না?
- জ্বি ।

দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর বাপ এতক্ষণ সব শুনছিল । ঘরে ঢুকে স্যারের ঘাড় ধরে দাড় করিয়ে দরজার কাছে নিয়ে গেল। তারপর তার পশ্চাদ্দেশে সজোরে লাথি মেরে ঘর থেকে বের করে বলে, আর এটা হল ভাগ। বুঝেছ? মজা?